হজ
তামাতু হজ

যিনি হজ করার ইচ্ছা করবেন তিনি প্রথমেই এ তিন প্রকারের কোন এক প্রকার নির্ধারণ করে নেবেন। কুরবানীর পশু, হাদী সাথে না থাকলে তামাতুত্ত্ব সবচেয়ে উত্তম। এ প্রকার হজ করার জন্যই রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাহাবায়ে কেরামকে নির্দেশ দিয়েছেন। তামাতু হজ: হজের মাসগুলো তথা শাওয়াল, জিলকা'দা ও জিলহজ মাসের প্রথম দশ দিনের মধ্যে ওমরার নিয়তে ইহরাম বাঁধবে ও বলবে: 'লাব্বাইকা ওমরাতান মুতামাত্তিয়ান বিহা ইলাল হজ"। এরপর তাওয়াফ, সায়ী ও মাথার চুল ছোট করে ইহরাম খুলবে। এবার ইহরাম অবস্থায় যা নিষিদ্ধ ছিল সবই তার জন্য বৈধ হল। এরপর জিলহজের আট তারিখে নিজ অবস্থান থেকে হজের ইহরাম পরে হজের স্থানগুলোর দিকে রওয়ানা হবে এবং হজের কাজ সমাপ্ত করবে। তাকে ছাগল অথবা উট বা গরুর সাত ভাগের এক ভাগ দিয়ে কুরবানী দিতে হবে। যদি পশু না পায় তাহলে হজের দিনগুলোতে তিনটি এবং নিজ এলাকায় এসে সাতটি (মোট ১০ টি) সিয়াম পালন করবে। তামাতু হজে করনীয়: * ওমরা * হজ * কুরবানী/ হাদী