ইফরাদ হজ
শুধুমাত্র হজের নিয়তে ইহরাম পরবে। মীকাতে পৌঁছে এভাবে বলবে "লাবব্বাইকা হাজান"।
মক্কা মুকাররামায় পৌঁছে তাওয়াফে কুসুম করবে এবং হজের জন্য সাফা মারওয়া সায়ী করবে।
হাজ্বর কাজগুলো শেষ করা পর্যন্ত একই ইহরামে থাকবে। ইফরাদ হজ্ কারীর জন্য। হরবাণী
ওয়াজিব নয়। কারণ সে হজ্ ও ওমরা একত্রে করেনি।
ইফরাদ হজে করনীয়:
* শুধুমাত্র হজ
* কুরবানী লাকরেনি।