০১. সোজাভাবে দাঁড়ানো।
০২. তাকবীরে তাহরীমার সময় উভয় হাত আস্তিন থেকে বের করে তাহরীমা বাঁধা।
০৩. নামায অবস্থায় হাই ও কাঁশি আসলে যথাসাধ্য চেপে রাখার চেষ্টা করা।
০৪. দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণে রাখা। অর্থাৎ কিরায়াত পাঠ করার সময় সিজদার দিকে, রুকুর সময় দু’পায়ের পাতার উপরে, সিজদার সময় নাকের অগ্রভাগে, বৈঠকে বসা অবস্থায় কোলের উপরে এবং সালাম ফেরাবার সময় কাঁধের উপরে দৃষ্টি রাখতে হবে।
০৫. রুকুর সময় মাথা, পিঠ এবং কোমর বরাবর রাখা।
০৬. দাঁড়াবার সময় দু’পায়ের মাঝখানে চার আঙুল পরিমাণ ফাঁক রাখা। নারীদর ক্ষেত্রে দুই পা মিলিত অবস্তায় রাখতে হবে।
০৭. সিজদার সময় হাত ও পায়ের আঙুল কিবলামুখী রাখা।
০৮. হাইয়্যা আ’লাচ্ছালাহ বলার পর নামাযের জন্য উঠে দাঁড়ানো।
০৯. ক্বাদ ক্বামাতিছ ছালাহ বলার পর ইমাম নামায আরম্ভ করা।
১০. নামাযের নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা।
১১. তাশাহুদের বৈঠকে থাকাকালীন উভয় হাত দু’হাঁটুর উপর রাখা।
১২. প্রথম রাকায়াতে বড় সূরা এবং দ্বিতীয় রাকায়াতে ছোট সূরা পাঠ করা।
১৩. সিজদার সময় পেটকে রা এবং উরু থেকে পৃথক রাখা।
১৪. সিজদার সময় হাতের সমস্ত আঙুলগুলো মিলিত অবস্থায় মাটিতে রাখা।
১৫. সিজদা করার সময় প্রথমে দু’হাঁটু, তারপর দু’হাত, তারপর নাক এবং তারপর কপাল ভূমিতে স্থাপন করা। সিজদা থেকে উঠার সময় এর বিপরীত কাজ করতে হবে।
১৬. সিজদার সময় উভয় হাত এমনভাবে মাটিতে রাখতে হবে, যেন উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলী দু’কান বরাবর থাকে। পায়ের জায়গা থেকে আড়াই থেকে পৌঁণে তিন হাত দূরত্বে মাথা মাটিতে রেখে সিজদা করা।
১৭. তারতীলের সাথে অর্থাৎ ধীর গতিতে ও স্পষ্টভাবে সঠিক উচ্চারণে আয়াতে কারীমাগুলো পাঠ করা।
১৮. দরুদ শরীফ পাঠ করার পর দোয়ায়ে মাসুরা পাঠ করা।
১৯. তারতীব মত কিরায়াত পড়া।
২০. রুকু ও সিজদার সময় ৫,৭, ও ৯ বার তাসবীহ পাট করা।